ডার্বি শুরু হতে বাকি মাত্র কয়েক ঘণ্টা। তার আগেই মোহনবাগানকে গোল দিল ইস্টবেঙ্গল। সংস্কৃতির মাঠে মোহনবাগানকে ড্রিবল করে এগিয়েই রইল ইস্টবেঙ্গল।
দিন দুয়েক আগেই, ইউটিউবে মুক্তি পায় বাংলা ব্যান্ড ‘এ ফাইভ’-এর গান ‘শিরায় শিরায় সবুজ মেরুন’। অন্যান্যদের সঙ্গে এই গানে গলা মিলিয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক নচিকেতা। নতুন এই থিম সং মোহনবাগানিদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়ও হয়। বাগানের প্রাক্তন খেলোয়াড় সুব্রত ভট্টাচার্য, সত্যজিৎ চট্টোপাধ্যায় থেকে কর্মকর্তা স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়— সকলেই এই গানটিকে সাদরে বরণ করে নেন। ডার্বির মুখে মোহনবাগানিদের এমন সাংস্কৃতিক উদ্যোগের সামনে ইস্টবেঙ্গল ফিকে হয়নি । বরং আরও বড় উপহার পেল লাল-হলুদ। জানা গেল গান-কবিতা নয়, ইস্টবেঙ্গল এবার সরাসরি বড় পর্দায়।
একশো বছরের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল। গৌরবোজ্জ্বল এই অতীতকে স্মরণ করেই ইস্টবেঙ্গলকে নিয়ে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করতে চলেছেন গৌতম ঘোষ। ছবিতে উঠে আসবে উদ্বাস্তুদের ক্লাবের উত্থানের নানা গল্প। থাকবে ১৯৫৩ সালের ইউরোপ সফরের রোমাঞ্চকর কাহিনিও।
মরশুমের দ্বিতীয় ডার্বিতে কয়েক ঘণ্টাবাদেই দেখা হবে দুই চিরশত্রুর। তার আগে সংস্কৃতির মাঠে মোহনবাগানকে ব্যাকফুটেই ফেলল ইস্টবেঙ্গল।